গ্রীষ্মের দুপুর
সৈয়দা কামরুন্নাহার লিপি- গ্রীষ্মের দাপদাহে চারদিক খাঁ খাঁ তপ্ত দুপুর রোদে ভয়ানক শাখা। বুক ফাটে তৃষ্ণার্ত খেটে খাওয়া মানুষের রোদ যেন তেড়ে আসে শরীরটা ভষ্মের।
সাহিত্য
তুমি নেই বলে
ফারজানা আফরোজ –তোমার বিরহে রাতের আকাশে, বাতাসে স্নিগ্ধতার ছোঁয়া নেই। তারাগুলো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে,চাঁদের মুখে হাসি নেই। তুমি নেই বলে মেঘেদের মুখে কালো ছায়া, শুধু গগণে তোমার
ধন্য আমি
রহিমা আহম্মেদ শ্রাবণী-বাংলা আমার মাতৃভাষা, রক্তে দামে কেনা, তুমি মোদের রাষ্ট্র ভাষা, মোদের মুখের প্রথম ভাষা, মায়ের কাছে শিখা। তোমায় নিয়ে লিখতে গিয়ে কত কবির
ফড়িং বাবু
মো. তাইফুর রহমান- ফড়িং বাবু ফড়িং বাবু আসবে আমার কাছে? তোমার সাথে আমার অনেক কথা বলার আছে ।ফুল বাগিচায় দেখি তোমায় কিংবা ঘাসের বুকে উড়ে
বানর চিলের শত্রুতা
মোঃ আশতাব হোসেন –মেঘমুক্ত আকাশ। সূর্য গোধূলির কোলে।পাখিরা দিবসের কর্ম শেষে ফিরেছে বাসায়। বনজুড়ে চলছে পাখির সন্ধ্যাবরণ উৎসব। খুব বড় নয় ছোট একটি ঝাউবন;এমনিতেই ঝাউগাছের সবুজ
‘সঙ্গমিল’
এম এ জিন্নাহ- ভুলে থাকা হলো না-গো আর কোনোকাল ; আর ফিরে আসে না হে আলোক সকাল । সবকিছু শেষ হয়, স্মৃতি নাহি শেষ ;
আর্য পুরুষ
অপূর্ব কুমার পাল- ব্যবিলনের মরুপ্রাচীর বেয়ে,যাযাবরের বেশে চরৈবতি হয়েছিলাম পূবের দিকে।বুকে ছিল অদম্য সাহস,পেশীতে উদ্ধত বল,মস্তিষ্কে সুগঠিত চিন্তন কোষ।আমি পারি দিয়েছি সহস্র হাজার মাইল পথ।দিগ্বিজয়ের
নাহীদের ক্বারি হওয়ার গল্প
মাওলানা তাজুল ইসলাম নাহীদ-নাহীদ,হুমায়ূন,মহসিন,তাজুল, জামাল,আনোয়ার,ও অন্য অন্য বন্ধুরা মিলে ক্বারিআনা পড়ার জন্য পার্শবর্তী এলাকা সমজদিপুর যায় প্রতি বছরই।এবারও রমজানে যাবে বলে ঠিক করেছে ওরা। মাদ্রাসাটি
নজরুলের কবিতায় সাম্যবাদ
মো. নুরুল আমিনঃ কাজী নজরুল ইসলাম (1899-1976 খ্রি.) ছিলেন বাংলা সাহিত্যের একজন খ্যাতিমান কবি।তিনি বাংলাদেশের জাতীয় কবি হিসেবে স্বীকৃত প্রাপ্ত বাঙালির প্রাণের কবি। কাজী নজরুলইসলাম
কবি পরিচিতিঃ
কবি ইমদাদুল হক (মিলন) নেত্রকোনা জালার পূর্বধলা উপজেলার ১২ং বৈরাটী ইউনিয়নের খামার হাটী গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।তার বাবার নাম বকুল মিয়া,মা মজীদা