34 C
dhaka
রবিবার, ১লা অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ১৬ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | বিকাল ৪:০১
দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রা

নোয়াখালী

নোয়াখালী ক্ষুদ্র হকার্স মার্কেটের ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ ও মানববন্ধন

ওয়েব ডেস্ক
আব্দুল্লাহ আল মামুন, বৃহত্তর নোয়াখালী।। জলাবদ্ধতা সহ নানান সমস্যা নিরসনে মার্কেটের নির্মান কাজ শুরুর পুর্বে নুন্যতম ১০ মাসের অস্থায়ী পুর্ণবাসনের জন্য নোয়াখালী ক্ষুদ্র হকার্স মার্কেটের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন করেছে। মঙ্গলবার বেলা ১১টায় জেলা শহর মাইজদীর প্রধান সড়কে বিক্ষোভ মিছিল ও পরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নোয়াখালী ক্ষুদ্র হকার্স মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতি সভাপতি মো. ইকরাম উল্যা ডিপটি, সহ সভাপতি মো. সফি উল্লাহ, উপদেষ্টা আবদুজ জাহের আজাদ, সহিদ উদ্দিন সোহেল, হকার্স মার্কেট ব্যবসায়ী কল্যান সমিতির সভাপতি আবদুস সামাদ শাহিনসহ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ। ব্যবসায়ীরা সংগঠনের নেতৃবৃন্দ জানান, নোয়াখালী ক্ষুদ্র হকার্স মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতি দীর্ঘ প্রায় ৩০ বছর যাবৎ ব্যবসা পরিচালনা করে জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন। নানান সমস্যা নিয়ে দুর্গম এ পথচলায় বর্ষার মৌসুমে পানিবন্ধী, করোনার মহামারীতে দীর্ঘ ২ বছরের অধিক সময় ঘরবন্দী জীবন যুদ্ধে লড়াই করে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারছেন না তারা। সম্প্রতি বর্তমান সরকারের উন্নয়ন প্রতিশ্রুতির অংশ হিসাবে রাস্তাঘাট সম্প্রসারন ড্রেনেজ ব্যবস্থা সহ শহর উন্নয়নের ফলে মার্কেটে রাস্তা থেকে অনেক নিচু হয়ে গেছে। এতে করে বৃষ্টিতে ২/৩ ফুট নোংরা পানিতে মার্কেট তলিয়ে যায় ব্যবসাযীদের মালামাল সহ নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অন্যদিকে বৈদ্যুতিক সর্ট সার্কিটের কারনে অগ্নিসংযোগ এমনকি প্রানহানির শংকা আছে। তাই সকল ব্যবসায়ী ও মালিকগন মার্কেটটি দ্রুত সংস্করন, উন্নয়নের সীদ্ধান্ত নেন। ব্যসায়ীরা নেতারা আরো জানান, ইতিমধ্যে বিভিন্ন ব্যাংক ও অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠান এবং ঢাকার বিভিন্ন মহাজনের দায় দেনা প্রায় ৫০ কোটি টাকা। এ অবস্থায় দোকান মালিক কর্মচারী সহ  হাজারো লোক ও তাদের পরিবার সমস্যা গ্রস্থ হয়ে পড়েছে। এটা এখন তাদের অস্তিত্বের শেষ লড়াই। তাই মার্কেটের কাজ চলা অবস্থায় ১০ মাস ব্যবসায়ীরা যেনো বেকার কিংবা খাদ্যভাবে না পড়ে সে জন্য নোয়াখালী সুপার মার্কেটের পশ্চিম পাশে সরকারি খালি জায়গায় ১০ মাসের জন্য অস্থায়ী স্থাপনা নির্মান করে ব্যবসায়ীদের বেঁচে থাকার জন্য জেলা প্রশাসক এবং রাজনৈতিক মহলের সহায়তা কামনা করেন। পরে নোয়াখালী ক্ষুদ্র হকার্স মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতি ও হকার্স মার্কেট ব্যবসায়ী কল্যান সমিতির সভাপতি সাক্ষরিত প্রশাসক বরাবর সহায়তার দাবি তুলে তারা লিখিত আবেদন করেন।

খোকসায় প্রতিবন্ধী ও বেকার যুবকদের প্রশিক্ষণ

ওয়েব ডেস্ক
রঞ্জন ভৌমিক নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ কাজ মানুষকে মহান বানায়, কোন কাজই ছোট নয় এই শ্লোগানে চাঁদ মানব উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে গতকাল  প্রতিবন্ধী ও বেকার যুবকদের কাগজের

স্বাস্থ্য খাতে ৩য় স্থান অর্জনে চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে সম্মাননা

ওয়েব ডেস্ক
চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি : নোয়াখালী চাটখিল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স স্বাস্থ্য সেবায় সারা বাংলাদেশে ৩য় স্থান অর্জন ও নোয়াখালীতে শ্রেষ্ঠ হয়েছে। গতকাল বুধবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা

তালার নবাগত ওসিকে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা

ওয়েব ডেস্ক
মোঃ আঃ কুদ্দুস পাড় তালা প্রতিনিধিঃ তালায় নবাগত অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মমিনুল ইসলামকে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি তালা উপজেলা শাখার পক্ষ থেকে অভিনন্দন ও ফুলেল

নোয়াখালীতে এমপি একরামের নেতৃত্বে বিশাল শোক র‌্যালী ও শোকসভা

ওয়েব ডেস্ক
আব্দুল্লাহ আল মামুন, বৃহত্তর নোয়াখালীঃ ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের এমপি একরামুল করিম চৌধুরীর নেতৃত্বে জেলা শহর মাইজদীতে মঙ্গলবার সকালে বিশাল শোক র‌্যালী ও শোক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরে এমপির নেতৃত্বে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে বঙ্গবন্ধুর মুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান এমপি ও হাজার হাজার নেতাকর্মী।  সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম সামছুদ্দিনের সভাপতিত্বে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় শোক সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি একরামুল করিম চৌধুরী।  এর আগে হাজার হাজার নেতাকর্মী নিয়ে একরামুল করিম চৌধুরী প্রধান সড়কে শোক র‌্যালী করেন। এ সময় সদর ও সুবর্ণচর উপজেলাসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের হাজার হাজার নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।  এ সময় শোক সভায় এমপি একরামুল করিম চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগের কিছু নেতাকর্মী বিএনপির সাথে রাতের বেলা গোপনে আঁতাত করে নৌকার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের লক্ষ্য করে বলেন, আপনারা সতর্ক থাকবেন। আমাদের দেশরত্ন প্রিয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকাতে আজ আপনাদের দাম আছে, নইলে আপনাদের কোনও মূল্য থাকবে না। আমেরিকাও এখন শেখহাসিনাকে সমর্থন দিচ্ছে। তিনি পুনরায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।

বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ছাত্র ঐক্য পরিষদ, কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক পদে সুমন চন্দ্র ভৌমিক

ওয়েব ডেস্ক
আব্দুল্লাহ আল মামুন, বৃহত্তর নোয়াখালীঃবাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের অঙ্গ সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র ঐক্য পরিষদের নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করা হয়েছে। এতে হিন্দু-বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান

অফিসার ইনচার্জ আনোয়ারুল ইসলাম আবারও জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত

ওয়েব ডেস্ক
আব্দুল্লাহ আল মামুন, বৃহত্তর নোয়াখালী।। সাফল্যের ধারাবাহিকতায় মে/২৩ ও জুন/২৩ মাসের সুধারাম মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ  জনাব আনোয়ারুল ইসলামকে নোয়াখালী জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত

১৪৪/১৪৫ ধারা জারীর পরেও সম্পত্তি দখল ও ঘর নির্মান, নিরব প্রশাসন

ওয়েব ডেস্ক
আব্দুল্লাহ আল মামুন, বৃহত্তর নোয়াখালী।। নোয়াখালীর আদালতে ১৪৪/১৪৫ ধারা মামলা দায়ের করা মাত্রই পুলিশের এ.এস আই এর ধান্ধার যোগান ক্রমে ১৪৪ জারীর জায়গায় দেওয়াল উঠিতে

নোয়াখালী বিজ্ঞান  প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম প্রস্তাবক  উদ্যোক্তাগণ এখনও সম্মানীত হওয়ার অপেক্ষায়

ওয়েব ডেস্ক
আব্দুল্লাহ আল মামুন, বৃহত্তর নোয়াখালীঃ নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম প্রস্তাবক ও উদ্যোক্তাগণ এখনও সম্মানীত হওয়ার অপেক্ষায় আছেন । কমপক্ষে শতাধিক উদ্যোক্তার দীর্ঘদিনের শ্রম-ঘাম ও মেধার দান অনুদানে গড়ে উঠেছিল এন এস টি ইউ প্রতিষ্ঠার আন্দোলন । শুরু থেকেই সিলেট শাহ জালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের  অনুকরণে নোয়াখালীতে মহান অলী হজরত শেখ মহিউদ্দিন (র:) এখলাছপুরীর নামে হাফেজ শেখ মহিউদ্দিন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি  বিশ^বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করা হয়েছিল । ক্রমে ক্রমে সরকারী ও বেসরকারী ও জনপ্রতিনিধি গণ নোয়াখালী জেলার নামে এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের উদ্যোগ নেয় । অবশেষে প্রধান মন্ত্রী খালেদা সরকারের শেষ পাদে বিশ্ববিদ্যালয়টির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপিত হয় । অত:পর শেখ হাসি না  সরকারের আমলে এটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উদ্বোধিত হয় । প্রকাশ থাকে যে, নোয়াখালীতে উদ্যোক্তাগণ একটি মাত্র বিশ্ববিদ্যালয় চেয়ে আন্দোলন করেছিলেন , সময়মত প্রধান মন্ত্রীর দপ্তরে প্রস্তাবটি পৌঁছলে বিচক্ষণ ও দূরদর্শি প্রজ্ঞাময় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা যে সকল বৃহত্তর জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় নেই , সেখানে একটি করে  মোট বারোটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন  এবং অর্থ বরাদ্দ দেন । দেশে সেই থেকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষার বিপ্লবী পরিবর্তন শুরু হয়       নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম প্রস্তাবক অধ্যাপক ড. আবু কায়েস মাহমুদ নুর হোসেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ১৯৯৪ইং সালে ১লা জুলাই তৎকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী বরাবরে নোয়াখালীতে একটি পূর্নাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের প্রস্তাব করেন। তৎকালীন আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দ তাকে ও তার সঙ্গী সাথীদেরকে পূর্নাঙ্গ সহযোগীতা করেন। বিশেষ করে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মরহুম অধ্যাপক মোঃ হানিফ (প্রাক্তন এমপি) ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাবেক কৃষি সম্পাদক বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে সর্বত্র পূর্ন সহযোগীতা দান করেন। নোয়াখালী জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মোঃ শাজাহান এমপি (সাবেক) ও নোয়াখালী জেলার জাতীয় পার্টির সাবেক সভাপতি মরুহম ফজলে এলাহী এমপি (সাবেক), নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক মরহুম এডভোকেট মমিন উল্যাহ, নোয়াখালী জেলা বিএনপির সাবেক সেক্রেটারী সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন, নোয়াখালী জেলা আওয়ামীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও নোয়াখালী পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান/মেয়র জনাব আব্দুর রহমান মঞ্জু, নোয়াখালী জেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সেক্রেটারী মরহুম জনাব নাসির উদ্দিন বাবুল, নোয়াখালী জেলা আওয়ামীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা জেএস কাশেম, জেলা ইসলামী ফাউন্ডেশনের সাবেক উপ-পরিচালক, জেলা ক্রীড়া দপ্তরের তৎকালীন কর্মকর্তা মইন উদ্দিনসহ সকল জেলা উপজেলার সকল রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও সকল দপ্তরের কর্মকর্তাগন সার্বিকভাবে ড. কায়েসকে সহযোগীতা করেন। প্রস্তাবনার লগ্নে সিলেটের শাহ জালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অনুশরনে একটি পূর্নাঙ্গ বিশ^বিদ্যালয় স্থাপনের জোর প্রস্তাব দাখিল করা হয়। অতঃপর বৃহত্তর নোয়াখালীর আঞ্চলিক বিএলএফ কমান্ডার মাহমুদুর রহমান বেলায়েতের পরামর্শে বৃহত্তর নোয়াখালীর তৎকালীন ১৪টি উপজেলার (বর্তমানে ২১টি উপজেলা) ১৪টি ইন্সটিটিউট স্থাপনের প্রস্তাব ছিল। ০১। ভাষা বিজ্ঞান ও ফোকলোর ইন্সটিটিউট। (নোয়াখালী সদর, সুধারাম) ০২। শিক্ষা ও গবেষনা ইন্সটিটিউট।  ফেনী সদর) ০৩। সমাজ কল্যান ইন্সটিটিউট। (লক্ষ্মীপুর সদর) ০৪। গার্হস্থ্য ও অর্থনীতি ইন্সটিটিউট। (পশুরাম) ০৫। এ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড  এভিউনিক্স টেকনোলজী ইন্সটিটিউট। (ছাগলনাইয়া) ০৬। মেরিন সাইন্স এন্ড এ্যাকোয়া কালচার ইন্সটিটিউট। (দাগনভূইয়া) ০৭। ইন্সটিটিউট অফ স্পোর্টস এন্ড গেমস। (বেগমগঞ্জ) ০৮। ইন্সটিটিউট অফ ফাইন আর্টস। (সূবর্নচর) ০৯। ইন্সটিটিউট অফ ভোকাল এন্ড ইন্সট্রুমেন্টাল মিউজিক। (সেনবাগ) ১০। ইন্সটিটিউট অফ এগ্রিকালচাল এন্ড হর্টিকালচার। (কোম্পানীগঞ্জ) ১১। ইন্সটিটিউট অফ আর্কিটেকচার এন্ড স্ট্রাকচারাল সিভিল ডেভেলপমেন্ট। (চাটখিল) ১২। ইন্সটিটিউট অফ প্রেস এন্ড পাবলিকেশন্স। (রামগঞ্জ) ১৩। ইন্সটিটিউট অফ জেমস এন্ড জুয়েলারী ম্যানুফেকচার। (রামগতি) ১৪। ইন্সটিটিউট অফ পলিট্রিক্যাল ইকোনোমি এন্ড লিগ্যাল হিউমিনিটি। (হাতিয়া) বঙ্গবন্ধুর জাতীয় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য (দপ্তর) জনাব ওবায়দুল কাদেরের সহযোগী হিসেবে অধ্যাপক ড. আবু কায়েস মাহমুদ নুর হোসেন বীর মুক্তিযোদ্ধা পর্যায়ক্রমিকভাবে বৃহত্তর নোয়াখালীর সকল জ্ঞানীগুনি ও ধনী ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে তথা বৃহত্তর নোয়াখালী সমিতির নেতৃবৃন্দের সাথে যথারীতি যোগাযাগ সংরক্ষন করেছেন। বিশেষ করে বৃহত্তর নোয়াখালীর চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রীজ এবং তিন জেলার বনিক সমিতির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে যথারীতি ঘনিষ্ট যোগযোগ রেখে ঙ. কায়েস প্রথমে বৃহত্তর নোয়াখালীর বিজ্ঞান শিক্ষা উন্নয়নে আঞ্চলিক কর্মকর্তা হিসেবে পরে সরকারী টিচার্স কলেজের অধ্যাপক হিসেবে এই সংযোগ কর্ম প্রক্রিয়া নির্বাহ করেন।                 নিয়মিত মাসিক সভা হয়েছিল ১৪৩টি। যার মধ্যে জেলা প্রশাসকের সভাকক্ষ, পৌর চেয়ারম্যানের সভাকক্ষ ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের সভাকক্ষ ছিল নিয়ন্ত্রনাধার। এর বাইরে জেলা শিল্পকলা একাডেমী, ইসলামী ফাউন্ডেশন মিলনায়তন, জেলা তথ্য অফিসসহ বিভিন্ন সরকারী ৬১টি জেলা অফিস ও ১২৫টি উপজেলা ও শহর অফিস ড. কায়েসসহ সকল উদ্যোক্তাদের নানাবিধ সহায়তা করেছেন, এবং সভার কার্যক্রমে আর্থিক ও মানসিক সমর্থন যুগিয়েছেন। ৬২৫ জনের সাংগঠনিক কমিটি ও ৩১ জনের নির্বাহী কমিটির কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগীতায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করেছেন এমন কয়েকজনের মধ্যে আছেন জনাব জয়নাল আবেদিন হাজারী এমপি,ভিপি জয়নাল এম.পি,আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম, জনাব মেজর অব: আব্দুল মান্নান,ইঞ্জিনিয়ার ফজলে আজিম, দেলোয়ার হোসেন খোকন,মরহুম ফজলে এলাহী এম পি,বরকত উল্যাহ ভুলু,মামুনুর রশিদ কিরণ,, এডভোকেট সারোয়ার-ই-দীন, অধ্যাপক জনাব আব্দুল মালেক, জনাব রহমত উল্যাহ, জনাব আমির হোসেন কিরন, জনাব এডভোকেট জসিম উদ্দিন, নিজাম উদ্দিন মিল্টন, ইকবাল মাহমুদ সোহেল, আনোয়ার হোসেন, দেলোয়ার হোসেন চৌধুরী বাবুল, নুর নবী মিজান, আব্দুল হান্নান, খাজে আলম, মোঃ মহিন উদ্দিন, বেলাল হোসেন, মোঃ আজাদ, নুর ইসলাম আজাদ, ইঞ্জিঃ নুর ইসলাম সোহেল, সুলতান মাহমুদ সুমন, ডাঃ নজরুল ইসলাম সায়েম, মোঃ শাজাহান সাজু মেম্বার, এডভোকেট আবুল কাশেম, অধ্যক্ষ আমানত উল্যা, জনাব মোঃ নিজাম উদ্দিন, এডভোকেট ফিরোজুল হক চৌধুরী জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোজাম্মেল হক মিলন, মমতাজ বেগম, অধ্যাপিকা শিরিন আক্তার, মুক্তিযোদ্ধা মমতাজুল করিম বাচ্চু, ওহিদ উদ্দিন মাহমুদ মুকুল, অধ্যাপক সালা উদ্দিন মাহমুদ, সুফি আব্দুল ওদুদ, শ্রমিক নেতা আব্দুল মান্নান, চেয়ারম্যান আবুল কাশেম।

বয়স্ক ভাতার কার্ড করতে কেউ টাকা চাইলে ঝাড়ু দিয়ে পেটানোর নির্দেশ দিলেন নোয়াখালী  ০১ চাটখিল সোনাইমুড়ী আসনের সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহীম এমপি 

ওয়েব ডেস্ক
হারাধন দত্ত -স্টাফ রিপোর্টারঃ নোয়াখালী  ০১ চাটখিল সোনাইমুড়ী আসনের সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহীম এমপি বলেন মহিলার বয়স ৬২ আর পুরুষের বয়স ৬৫ হলেই তারা