আর কে রুবেলঃ
গত ২৩ শে মে মঙ্গলবার গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে টেবিল ঘড়ি প্রতীক জাহেদা খাতুন তার নির্বাচনী ইশতিহার ঘোষণা করেছেন। সম্মানিত নগরবাসী আমি জায়েদা খাতুন আসন্ন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে “টেবিল ঘড়ি” প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। আমি বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আপনাদের ভালোবাসার এডভোকেট জাহাঙ্গীর আলমের গর্ভধারিনী মা। শ্রদ্ধেয় নগরবাসী, আপনারা বিগত ২০১৮ সালের নির্বাচনে আমার পুত্র জাহাঙ্গীর আলমকে ভালোবেসে সর্বোচ্চ ভোটে মেয়র নির্বাচিত করেছিলেন। মেয়র নির্বাচিত হয়েই আমার পুত্র জাহাঙ্গীর আলম তার নিরলস পরিশ্রম এবং মেধা দিয়ে মাত্র ৩৮ মাসে উন্নয়নের মাধ্যমে গাজীপুরের চিত্রই পরিবর্তন করে দিয়েছিল। আপনাদের নির্বাচিত মেয়র জাহাঙ্গীর আলম গাজীপুরের উন্নয়নের জন্য প্রতিদিন ১৬ থেকে ১৮ ঘন্টা নিরলস ভাবে কাজ করেছে।মাত্র ৩৮ মাসে পেরাই ৮০০ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ করে স্বাধীনতার পর গাজীপুরের উন্নয়নের সর্বোচ্চ অবদান রেখেছে।প্রিয় ভাই ও বোনেরা আপনারা জানেন যে আমার পুত্র জাহাঙ্গীর আলম মাদক সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজি বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয়ায় গাজীপুরের কতিপয় ষড়যন্ত্রকারী জনসমর্থনহীন কিছু ব্যক্তির নানামুখী চক্রান্ত ষড়যন্ত্র করে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে এবং বিপুল পরিমাণে কালো টাকা খরচ করে অপপ্রচার চালিয়ে আমার ছেলে জাহাঙ্গীর আলমকে প্রথমে দল এবং পরবর্তীতে মেয়র পথ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে।সাময়িক বরখাস্তের পর ১৮ মাস পার হলেও তারা আপনাদের নির্বাচিত মেয়রের নামে অদ্যাবধি কোন দুর্নীতির নিয়ম প্রমাণ করতে পারে নাই।মিথ্যা ও বানোয়াট ও বিত্তিহীন চিঠি দিয়ে একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিকে অপসারণ করা ভোটারদের অবমাননার সামিল। প্রিয় ভাই ও বোনেরা আপনারা দেখছেন কিভাবে একজন নির্বাচিত মেয়রকে অপসারণ করে একজন ভারপ্রাপ্ত মেয়রকে দায়িত্ব দিয়ে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনকে ধ্বংস করা হচ্ছে। ভারপ্রাপ্ত মেয়রের আমলে গাজীপুরবাসীর ভাগ্যের কোন উন্নয়ন না হলেও ভারপ্রাপ্ত মেয়রের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এবং পরিবার পরিজনসহ হাজার কোটি টাকা সম্পদের মালিক হয়েছে।তার দুর্নীতির বিষয়ে মহামান্য হাইকোর্ট তদন্তের নির্দেশনা দিয়ে রুলনিশি ও জারি করেছে।শুধুমাত্র একজন চক্রান্তকারী লোভী ব্যক্তির মেয়র পদের লোভের কারণে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন অর্ধেকের বেশি সময় ভারপ্রাপ্ত মেয়র দিয়ে চলছে।
আপনারা সকলেই অবগত আছেন যে নির্বাচনের তফশিল ঘোষণার পর গাজীপুরের সর্বাধিক নির্বাচিত জনপ্রিয় নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি আমার ছেলে জাহাঙ্গীর আলমের প্রার্থিতা সম্পূর্ণ অন্যায় ভাবে বাতিল করা হয়েছে। শ্রদ্ধেয় নগরবাসি আমার ছেলের উপর হওয়া অন্যায় ও অবিচারের প্রতিবাদে এবং একটা সত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষে আমার ছেলেকে এবং গাজীপুর শহরকে রক্ষার সংকল্প নিয়ে আমি এই নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রাপ্তি হিসেবে টেবিল ঘড়ি প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দিতা করছি। আমি নির্বাচনী প্রচারণায় নামার সাথে সাথেই গাজীপুরের লক্ষ লক্ষ শান্তিপ্রিয় মানুষ স্বপ্ননোদিত হয়ে আমার নির্বাচনী কাজে প্রতিনিয়ত বাধা সৃষ্টি করছে। তাই সময় স্বল্পতার কারণে ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও আমি ঘরে ঘরে যেয়ে আপনাদের থেকে ভোট চাইতে পারলাম না। শ্রদ্ধের নগরবাসী আমি নির্বাচিত হলে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের উন্নয়নে আমার ছেলের অসমাপ্ত সম্পাদন সহ নিম্নোলিখিত কাজগুলো বাস্তবায়ন করে গাজীপুরকে একটি আধুনিক স্মার্ট ক্লিন এবং গ্রীন সিটি হিসাবে গড়ে তুলবো ইনশাল্লাহ।
নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেছে আমার প্রার্থী আজমত উল্লাহ খান তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে আমার প্রতিনিয়ত বাধা সৃষ্টি করছে তাই সময় স্বল্পতায় কারণে ইচ্ছে থাকা শর্তেও আমি ঘরে ঘরে যেতে যে আপনাদের থেকে ভোট চাইতে পারলাম না।শ্রদ্ধীয় নগরবাসী আমি নির্বাচিত হলে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের উন্নয়নে আমার ছেলের অসমাপ্ত কাজ সম্পাদনসহ নিম্নলিখিত কাজগুলো বাস্তবায়ন গাজীপুর কে করে একটি আধুনিক এ স্মার্ট ক্লিন এবং গ্রীন সিটি হিসেবে গড়ে তুলবো ইনশাল্লাহ। সম্মানিত নগরবাসী আমি গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে জনগণ মনোনীত টেবিল ঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী হিসাবে আমার নির্বাচনী ইশতিহার ঘোষণা করছি। ১/ রাস্তাঘাট ড্রেনেজ ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন আমি নির্বাচিত হলে আমার ছেলে জাহাঙ্গীর আলমের পরিকল্পনা ও তার প্রণীত মাস্টার প্ল্যান অনুযায়ী সকল অসমাপ্ত কাজ সম্পাদন করব। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৫৭ টি ওয়ার্ডে রাস্তা ও ড্রেনেস ব্যবস্থায় ব্যাপক উন্নয়ন করব ওয়ার্ডে প্রয়োজন অনুযায়ী এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা অনুযায়ী দীর্ঘ মেয়াদী চলাচল উপযোগী রাস্তা নির্মাণ করবো।সমগ্র গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় রাজেন্দ্রপুর থেকে শুরু করে টঙ্গী হয় আশুলিয়া হয় কোনাবাড়ি কাশিমপুর কাউলতিয়াকে সংযুক্ত করে আউটার রিং রোড নির্মাণ করে যানজট সমস্যার স্থায়ী সমাধান করা হবে।অতি দ্রুততম সময়ের মধ্যে পর্যাপ্ত সংযোগ ব্রিজ নির্মাণ করব যাতায়াতের জন্য একাধিক বিকল্প রাস্তা এবং ব্রিজ নির্মাণ করব।পর্যাপ্ত পরিমাণ ফ্লাইওভার নির্মাণের সরকারের অন্যান্য দপ্তরের সাথে সমন্বয় করব এবং গুরুত্বপূর্ণ সড়ক গুলোতে যানজট প্রতিরোধের ফ্লাই ওভার ইউপাশ ইউলুপ নির্মাণ করব। নিরাপদ সড়ক ও নিরাপদ যাতায়াতের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ ফুটওভার ব্রিজ জেব্রা ক্রসিং নির্মাণ করা হবে।অত্যাধুনিক যাত্রী ছাউনি নির্মাণ করা হবে এবং বিবান্ন স্থানে শুদ্ধ বিশুদ্ধ খাবার পানির ব্যবস্থা করা হবে।নগরীতে চলাচলের জন্য অত্যাধুনিক এসি বাস সার্ভিস চালু করন করা হবে।মোবাইল অ্যাপস এই বাস সার্ভিসে যাত্রীগণ সহজে ও নিরাপদে চলাচল করতে পারবে। সিটি কর্পোরেশন এলাকার বিবান্ন রাস্তা মুক্তিযোদ্ধাদের এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নামে বিভিন্ন রাস্তা নামকরণ করা হবে ২/ হোল্ডিং ট্যাক্স ট্রেড লাইসেন্স ও স্মার্ট সিটি স্থাপন।সাধারণ মানুষের বাড়িঘরের আগামী পাঁচ বছর হোল্ডিং টেক্সট মওকুফ করা হবে। হোল্ডিং অনুযায়ী ভিন্ন সেবা ডিজিটালাইজড করার লক্ষ্যে ডিজিটাল হোল্ডিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বাস্তবায়ন করব এবং স্মার্ট হোল্ডিং কাট প্রদান করব এতে করে নাগরিকগণ অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে হোল্ডিং টেক্সট প্রদান করতে পারবে।ই ট্রেড লাইসেন্স চালু করব। এতে করে নাগরিকগণ অনলাইনে লাইসেন্স এর আবেদন এবং নবায়ন করতে পারবে। যেই দিন আবেদন করা হবে সেই দিন ইসু নবায়ন হবে। সিটি কর্পোরেশনের তার জন্য ওয়ানস্টাপ সার্ভিস সেন্টার চালু করা হবে।নাগরিক হিসেবে জন্ম নিবন্ধন মৃত্যু নিবন্ধন চারিত্রিক সনদ প্রত্যয়ন পত্র ডিজিটালাইজড করা হবে নাগরিকগণ ঘরে বসে অনলাইনেই সেবা পাবে। সাধারণ জনগণের সাথে সার্বক্ষণিক মেয়রের যোগাযোগ সহজতর করতে কল টু মেয়র অ্যাপস চালু করা হবে। শিল্প কারখানার মালিকদের ট্যাক্সের হার ১% করা হবে। ৩\ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা।বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ব্যাপক পরিবর্তন আনা হবে।ওয়ার্ড ভিত্তিক জমি অধিগ্রহন করে ডাম্পিং স্থাপন করা হবে।বজ্র থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যে গার্বেজ ডিপ্লোজাল পাওয়ার প্লান্ট স্থাপন করা হবে।শহর পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য জনসচেতনতা মুলক কর্মকাণ্ড গ্রহণ করা হবে।৪/ সড়ক বাতি ও নিরাপত্তা।প্রতিটি ওয়ার্ডে পর্যাপ্ত পরিমাণ সোলার এলআইডি লাইট স্থাপন করা হবে এলাকায় প্রতিটি রাস্তায় সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে।এবং ওয়ার্ড ভিত্তিক মনিটরিং সেল মহানগর বাসির গঠন করা হবে।রাতের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে ওয়ার্ড ভিত্তিক নাইট গার্ড নিয়োগ দেওয়া হবে এবং চেকপোস্ট স্থাপন করা হবে।৫/ স্বাস্থ্য সেবা ও চিকিৎসা ব্যবস্থা। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় অন্তত চারটি অত্যাধুনিক স্পেশালাইজড হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হবে।এছাড়াও ৫৭ টি ওয়ার্ডে সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক পরিচালিত মিনি কমিউনিটি ক্লিনিক হসপিটাল স্থাপন করা হবে এবং চেকপোস্ট স্থাপন করা হবে ছোট খাটো রোগের চিকিৎসার জন্য ওয়ার্ড ভিত্তিক ফ্যামিলি ডাক্তার এবং হোমিও ডাক্তার নিয়োগ দেওয়া হবে। ৬/ মসজিদ মাদ্রাসা ও ধর্মীয় খাতের উন্নয়ন। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় জোন ওয়ার্ড ভিত্তিক মডেল মসজিদ তৈরি করে ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার ও ইসলামী পাঠাগার চালু করা হবে।সিটি কর্পোরেশন আওতাভুক্ত সকল মসজিদের ইমাম ভাতা প্রদান করা হবে।প্রতিটি ওয়ার্ডে আধুনিক ও দৃষ্টি নন্দন কবরস্থান নির্মাণ করা হবে।বিশ্ব ইজতেমার ময়দানে আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেওয়া হবে এবং তবলীগ জামাতের সকল মুরুব্বিদের সাথে পরামর্শ কর্মে বিশ্ব ইজতেমার ময়দানের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য মাস্টার প্লান করা কাজ করা হবে।৭/ শিক্ষা ও বিনোদন। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় প্রাথমিক পর্যায়ে বেসরকারি শিক্ষপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীদের বিনা বেতনে অধ্যায়নের সুযোগ করে দেওয়া হবে।গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় প্রাথমিক পর্যায়ে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কিন্ডার গার্ডেন স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সিটি কর্পোরেশন থেকে বিশেষ ভাতা প্রদান করা হবে।প্রতিটি ওয়ার্ডে আধুনিক কমিউনিটি সেন্টার খেলার মাঠ ইনডোর প্ল্যান স্থাপন করা হবে।প্রতিটি জোনে আধুনিক কনভেনশন সেন্টার ও নির্মাণ করা হবে। প্রতিটি জোনে আধুনিক পার্কিং সহ সিটি কর্পোরেশন অত্যাধুনিক বহু দল মার্কেট নির্মাণ করা হবে।৮/ শ্রমিক কল্যাণ।আমি নির্বাচিত হলে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এলাকার কর্মরত কর্মীদের তথ্য নিয়ে একটি ডিজিটাল ডাটাবেইজ প্রণয়ন করব এতে শ্রমিকদের বিস্তারিত তথ্য লিপিবদ্ধ থাকবে। সিটি কর্পোরেশনের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় বিশেষায়িত হাসপাতাল স্থাপন করা হবে সেখানে নামমাত্র মূল্যে শ্রমিকদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হবে।অসহায় ও কর্মহীন শ্রমিকদের বিশেষ সহায়তা সহ কাজের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে কর্মজীবী মায়েদের সন্তানদেরকে দেখা শোনার জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যক ডেকেআরের ব্যবস্থা করব। কর্মজীবী নারীদের জন্য স্বল্প খরচে থাকার সুব্যবস্থা সব হোস্টেল নির্মাণ করা হবে।৯/ মাদক ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ।আমি নির্বাচিত হলে মাদক নির্মূলে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হবে এবং মাদকের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।সড়ক মহাসড়ককে চাঁদাবাজি বন্দে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।মাদক নির্মূলে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং মাদকাসক্ত নির্বাসন কেন্দ্র স্থাপন করা হবে।সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচ দ্বারা মোবাইল কোট পরিচালনার মাধ্যমে নাগরিক সমস্যা তাৎক্ষণিক সমাধান করা হবে।ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং ওয়ার্ডর বিশিষ্ট নাগরিকদের সমন্বয় উন্নয়ন রাশ বিরোধী নারে গরীব কমিটি গঠন করা হবে।মত জুয়া ও মাদক প্রতিরোধে জনসচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে।মাতাল জুয়ারী পূর্ণনিবাসনের ব্যবস্থা করা হবে।সিটি কর্পোরেশনের প্রত্যেক কর্মকর্তা-কর্মচারী সম্মানিত নাগরিকদের স্যার সম্বোধন করবে এবং সেবাই মানসিকতা নিয়ে নাগরিকদের সেবা প্রদান করা হবে। সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বস্তিবাসীদের পূর্ণনিবাসনে পর্যায়ক্রমে বহু দলভবনে স্টুডিও এপার্টমেন্ট নিমান করা হবে এবং পর্যায়ক্রমে তাদের পূর্ণনিবাসন করা হবে।সিটি কর্পোরেশনের কর্তৃক বয়স্ক ও অসহায় পূর্ণনিবাসন কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক গ্রহণ করা হবে এবং সিটি কর্পোরেশনের মেয়র কাউন্সিলর সচিব সহ সকল কর্মকর্তা কর্মচারীদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হবে।ক্লিন সিটি গ্রিন সিটি বাস্তবায়নে সিটি কর্পোরেশন এলাকা জুড়ে পর্যাপ্ত পরিমাণ বৃক্ষরোপন করা হবে।অসহায় মহিলাদের স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে ভিন্ন কারিগরি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে এবং ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠা কালীন পুঁজি হিসেবে দেওয়া হবে।দুস্থ ও অসহায় নারীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে বিশেষ প্রণোদনা ঋণ প্রদান করা হবে। বেকার সমস্যা সমাধানে বেকারদের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে।ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য পার্ট টাইম কাজের ব্যবস্থা করা হবে।আমি আগামী ২৫শে মে তারিখের গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আমার ছেলে এবং গাজীপুরবাসীর প্রতি হওয়া অন্যায়ের প্রতিবাদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে টেবিল ঘড়ি প্রতীক আপনাদের মূল্যবান ভোট দেওয়া ও পূর্ণ সমর্থন প্রত্যাশা করছি আপনাদের সুস্বাস্থ্য দীর্ঘায়ু কামনা করছি।